মাশরুম চাষ পদ্ধতি Options
মাশরুম চাষ পদ্ধতি Options
Blog Article
দেশে সার মজুদ আছে ডিসেম্বর পর্যন্ত: কৃষি সচিব
মাশরুম ভিটামিন সি, বি কমপ্লেক্স, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ফসফরাস ও কমমাত্রায় ক্যালসিয়াম ও লৌহ রয়েছে। লৌহ কম থাকাতেও সহজলভ্য অবস্থায় থাকে বলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বজায় রাখতে মাশরুম সহায়তা করে।
মাশরুম রক্তচাপ কমায় এবং টিউমার কোষের বিরুদ্ধে কাজ করে।
ভার্মি কম্পোস্ট কি? কেঁচো সার বা ভার্মি কম্পোস্ট এর উপকারিতা
মাশরুম বদ্ধ প্যাকেটে এবার ছোট ছোট ছিদ্র করে তা তুলো more info দিয়ে মুখ বন্ধ করে দিতে হবে। এর ফলে হাওয়া চলাচল স্বাভাবিক ভাবেই হবে। এবার মাশরুমের বীজ ভর্তি পলিথিনের প্যাকেটগুলো অন্ধকার ঘরে রাখতে হবে।
ফোটানো বা ভেজানোর পরে পানি এমনভাবে ঝরিয়ে নেবেন, যাতে হাত দিয়ে খড় চাপলে পানি না পড়ে অথচ হাতে একটা ভেজা ভাব থাকবে।
এখন পলিব্যাগের মুখটা ভালো করে বন্ধ করে দিন। খড়গুলোকে বিছানোর সময় প্রতিবার হাত দিয়ে ভালো করে চেপে দিবেন, যাতে করে খড়ের ভিতর কোনো বাতাস না থাকে।
মাশরুমের পরিমিত পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট ও যথেষ্ট আঁশ (৮-১০%) থাকে। এতে স্টার্চ নেই। শর্করার পরিমাণ কম বিধায় বহুমূত্র রোগীদের জন্য মাশরুম আদর্শ খাবার।
চাষ করার জন্য প্রথমে আধ থেকে এক ইঞ্চি মাপের খড় কেটে নিতে হবে। তারপর সেগুলো জীবাণুমুক্ত করার জন্য ফুটন্ত গরম পানিতে প্রায় ২০ মিনিট ফুটিয়ে নিতে হবে। ফোটানোর পরে পানি এমনভাবে ঝরিয়ে নেবেন, যাতে হাত দিয়ে খড় চাপ দিলে পানি না পরে কিন্তু হাতে একটা ভেজা ভেজা ভাব থাকে।
অতিরিক্ত গরম স্থান মাশরুম চাষের জন্য উপযোগী নয়। মাশরুম চাষ করার জন্য অনেক পানির প্রয়োজন হয়।স্পনগুলোতে নিয়মিত পানি স্প্রে করে স্যাঁতসেতে রাখতে হবে।
নিজাম হাজারীর ব্যক্তিগত সহকারী মানিক ৬ দিনের রিমান্ডে
মাশরুম প্রোটিন সমৃদ্ধ সবজি। তাই একে সবজি মাংসও বলা হয়ে থাকে। প্রতি ১০০ গ্রামে (শুকনো মাশরুম) ২০-৩০ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়।
বর্তমানে মাশরুম তার স্বাদ, পুষ্টি ও ঔষধিগুণের কারণে বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মাশরুম চাষ পদ্ধতি জানা থাকলে যে কেউ এটি চাষ করে অনেক লাভবান হতে পারে। এদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু মাশরুম চাষের খুবই উপযোগি। মাশরুম চাষের জন্য মাটি বা রোদ কোনোটারই প্রয়োজন হয় না।
পদ্ধতি: চাষের জন্য প্রথমে আধ থেকে এক ইঞ্চি মাপের খড় কেটে জীবাণুমুক্ত করার জন্য ফুটন্ত গরম পানিতে প্রায় ২০ মিনিট ফুটিয়ে নিন অথবা ব্লিচিং পাউডার ও চুন মেশানো পরিষ্কার পানিতে ২৪ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। ফোটানো বা ভেজানোর পরে পানি এমনভাবে ঝরিয়ে নেবেন, যাতে হাত দিয়ে খড় চাপলে পানি না পড়ে অথচ হাতে একটা ভেজা ভাব থাকবে। এরপর একটি পলিব্যাগের মধ্যে দু’ইঞ্চি পুরু করে খড় বিছিয়ে তার উপর ব্যাগের ধার ঘেঁষে বীজ ছড়িয়ে দিতে হবে।
মাশরুমে শর্করার পরিমাণ কম থাকায় এই খাবারটি বহুমূত্র রোগীদের জন্য আদর্শ খাবার।
Report this page